Description
উপাদান: তেলাকুচর পাতাসহ বেশ কয়েকটি ভেষজ উপাদান |
খাওয়ার নিয়ম: প্রথম 5 দিন দৈনিক দুইবার এক চা-চামচ পরিমাণ আধা গ্লাস পানিতে মিশিয়ে রাতে খাওয়ার পরে সকালে খালি পেটে পরবর্তীতে দৈনিক এক ভাগ করে পরবর্তীতে দৈনিক এক ভাগ করে |
উপকারিতা: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও দূর করার জন্য কার্যকরী একটি আদর্শ ভেষজ খাবার |
সাইন্স ল্যাব টেস্ট ডকুমেন্ট

তেলাকুচুর পাতার গুণাগুণ ও উপকারিতা
তেলাকুচুর পাতাকে আয়ুর্বেদিক এবং লোকচিকিৎসায় বিভিন্ন রোগের নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়। নিচে এর প্রধান উপকারিতাগুলো উল্লেখ করা হলো:
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: তেলাকুচুর পাতাকে প্রাকৃতিক ইনসুলিন হিসেবে গণ্য করা হয়। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে অত্যন্ত কার্যকর। নিয়মিত তেলাকুচুর পাতার রস বা সিদ্ধ পাতা সেবনে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতেও সাহায্য করে।
- হজমশক্তি বৃদ্ধি: তেলাকুচুর পাতা হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি পেটের গোলযোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম দূর করতে কার্যকর।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: এতে থাকা ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে, যা বিভিন্ন সংক্রমণ ও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
- জ্বর ও সর্দি-কাশি: ঐতিহ্যগতভাবে, তেলাকুচুর পাতা জ্বর, সর্দি এবং কাশি উপশমে ব্যবহৃত হয়। এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য গলা ব্যথা এবং প্রদাহ কমাতে সহায়ক।
- আলসার প্রতিরোধ: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, তেলাকুচুর পাতার নির্যাস গ্যাস্ট্রিক আলসার প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: তেলাকুচুর পাতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরকে ফ্রি-র্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং কোষের ক্ষয় রোধ করে।
- ত্বকের সমস্যা: তেলাকুচুর পাতা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন – ব্রণ, ফুসকুড়ি এবং চুলকানি নিরাময়েও ব্যবহৃত হয়। এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ ত্বকের প্রদাহ কমাতে সহায়ক।
ব্যথা উপশম: এটি শরীরের বিভিন্ন অংশের ব্যথা, বিশেষ করে পেশী ব্যথা উপশমে সাহায্য করতে পারে।







Reviews
There are no reviews yet.